
চিয়া সিড খাওয়ার রয়েছে অনেক উপকারিতা।
জিম্মাদার দিচ্ছে ন্যাচারাল ধুলাবালি মুক্ত ব্রাজিলিয়ান
চিয়া সিড।

রোজার সময় ইফতার আয়োজনে বেশ কয়েকভাবে রাখতে পারেন চিয়া সিড।
১।
চিয়া বীজের পুডিং বানিয়ে খেতে পারেন,
২।স্মুদি বা তাজা জুসের পুষ্টি উপাদান বাড়াতে মিশিয়ে নিতে পারেন উপকারী এই বীজ।
৩। চিয়া বীজ পানিতে ভিজিয়ে রেখে মধু ও লেবুর মিশিয়ে বানিয়ে ফেলতে পারেন শরবত।
সুপার ফুড হিসেবে পরিচিত এই বীজ ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিডের চমৎকার উৎস। এছাড়া বিভিন্ন প্রয়োজনীয় খনিজ পদার্থে ভরপুর চিয়া সিড। জেনে নিন নিয়মিত চিয়া সিড খাওয়ার কিছু উপকারিতা সম্পর্কে।
চিয়া সিডের রয়েছে অনেক উপকারিতা।
১।চিয়া সিডে থাকা ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড মস্তিষ্কের কার্যকারিতা বাড়ায় ও হার্টের স্বাস্থ্য ভালো রাখে।
২।ফাইবারের দারুণ উৎস চিয়া বীজ। দুই থেকে তিন টেবিল চামচ চিয়া বীজে প্রায় ৯.৮ গ্রাম ডায়েটারি ফাইবার থাকে। পর্যাপ্ত ফাইবার গ্রহণ করলে করোনারি হৃদরোগ, টাইপ ২ ডায়াবেটিস, প্রদাহ, বিভিন্ন ধরনের ক্যানসারের ঝুঁকি কমে। ভালো থাকে অন্ত্রের স্বাস্থ্যও।
৩।চিয়া সিড স্বাস্থ্যকর হজমে সহায়তা করতে পারে। এটি নিয়মিত খেলে কোষ্ঠকাঠিন্য দূর হয়।
৪।চিয়া বীজ টোকোফেরল, ফাইটোস্টেরল, ক্যারোটিনয়েড এবং পলিফেনলিক যৌগসহ বিভিন্ন অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে পরিপূর্ণ। অ্যান্টিঅক্সিডেন্টগুলো ফ্রি র্যাডিকেল দ্বারা সৃষ্ট ক্ষতি থেকে শরীরকে রক্ষা করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
৫।চিয়া বীজে নয়টি অপরিহার্য অ্যামিনো অ্যাসিড থাকে।
৬।চিয়া বীজের প্রোটিন রক্তে শর্করার মাত্রা স্থিতিশীল করতে সাহায্য করে।
৭।চিয়া বীজ প্রচুর পরিমাণে পানি শোষণ করে এবং পেট পরিপূর্ণ করে তোলে। ফলে কম ক্যালোরি খাওয়া হয়।
৮।ক্যালসিয়াম, ফসফরাস এবং ম্যাঙ্গানিজ রয়েছে চিয়া বীজে। হাড় শক্তিশালী রাখে এসব উপাদান।
৯।রক্তচাপ এবং কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে সাহায্য করে চিয়া বীজ।
দেশ এবং দেশের বাইরে থেকে অর্ডার করতে এবং বিস্তারিত জানতে।

01628-709670 (WhatsApp)